On This Page

বাংলাদেশের স্থাপত্য ভাস্কর্য

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | NCTB BOOK
Please, contribute to add content into বাংলাদেশের স্থাপত্য ভাস্কর্য.
Content

ভাস্কর্য, টেরাকোটা, পটচিত্র, স্কেচ

ভাস্কর্য (Sculpture)

  • ভাস্কর্য এক ধরনের ত্রিমাত্রিক শিল্পকলাবিশেষ। বিভিন্ন পুতুল, মাটির জিনিসপত্র ইত্যাদি ভাস্কর্যের উদাহরণ।
  • যিনি প্রস্তরাদি, কাঠ ইত্যাদি দিয়ে মূর্তি বা ভাস্কর্য নির্মাণ করেন তাকে ভাস্কর বলে।
  • মূল ভাস্কর্য নির্মাণের পূর্বে ক্ষুদ্রাকার ত্রিমাত্রিক যে মডেল তৈরি করে তাকে ম্যাকেট (maquette) বলে ।

টরাকোটা (Terracotta )

  • লাতিন শব্দ টেরাকোটা যা টেরা অর্থ মাটি আর কোটা অর্থ পোড়ানো।
  • পোড়ামাটির তৈরি সকল রকম দ্রব্য যা মানুষের ব্যবহার্য তা টেরাকোটা
  • ম্যুরাল (Mural) দেয়াল বা ছাদে অঙ্কিত শৈল্পিক চিত্রকর্ম ম্যুরাল

পটচিত্র (Scroll painting)

  • সংস্কৃত শব্দ পট শব্দের প্রকৃত অর্থ হলো কাপড় ।
  • বর্তমানে এই শব্দটি ছবি আঁকার মোটা কাপড় বা কাগজের খণ্ড ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয় ।
  • পটের উপর আঁকা চিত্রকে পটচিত্র (Scroll painting) বলা হয় ।
  • যারা পটচিত্র অঙ্কন করেন, তাদের পটুয়া বলা হয়।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ পটুয়া শিল্পী- পটুয়া কামরুল হাসান।

(Sketch): পেন্সিলে আকা ছবিকে নির্দেশ করে।

Content added By
হামিদুর রহমান
হামিদুজ্জামান খান
নিতুন কুণ্ডু
আব্দুর রাজ্জাক
চারুকলা ইনস্টিটিউটে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়য় কলা ভবনের সামনে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে

বাংলাদেশের বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য

Please, contribute to add content into বাংলাদেশের বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য.
Content
সৈয়দ মইনুল হোসাইন
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ
নিতুন কুন্ডু
মাযহারুল ইসলাম
মর্তুজা বশীর

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

  • কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ।
  • ঢাকায় নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার- ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের সামনে যে স্থানে পুলিশ গুলি বর্ষণ করেছিল সেই স্থানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিল।
  • শহীদ মিনারটির ডিজাইনার ছিলেন- ডা. বদরুল আলম।
  • শহীদ মিনারটি উদ্বোধন করেন শহীদ শফিউরের পিতা মৌলভী মাহবুবুর রহমান (২৪ ফেব্রুয়ারি)।
  • বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের (১৯৫৭) ডিজাইনার- হামিদুর রহমান।
  • ২০১০ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউজের ২য় তলায় ভাষা আন্দোলনের জাদুঘর উদ্বোধন করেন।
Content added By

সোনা মসজিদ

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

জাতীয় স্মৃতিসৌধ 

লালবাগ কেল্লা

শিল্পী মুর্তজা বশীর
শিল্পী মৃণাল হক
শিল্পী নিতুন কুন্ডূ
শিল্পী ফনিভূষণ
এম.এ.জি.ওসমানী
হামিদুর রহমান
তাজউদ্দীন আহমেদ
কাদের সিদ্দীকি
মাযহারুল ইসলাম
হাসেম খান
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিল
হামিদুর রহমান

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ

  • ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের মুজিবনগরে প্রবাসী সরকার শপথ গ্রহন করে।
  • এই ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে ১৯৮৭ সালের ১৭ এপ্রিল এখানে উদ্বোধন করা হয় মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ।
  • স্মৃতিসৌধটির ডিজাইনের নকশা করেন স্থপতি- তানভীর করিম।
Content added By

রায়েরবাজার বধ্যভূমি

  • ঢাকার পশ্চিমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশেই এই স্মৃতিসৌধটি অবস্থিত ।
  • ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দেশের প্রখ্যাত সন্তানদের হত্যা করে এই স্থানে পরিত্যক্ত ইটের ভাটার পশ্চাতে ফোলে রাখা হয়েছিল।
  • এই সকল সূর্য সন্তানদের স্মরণে ইটের ভাটার আদলে এই স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়।
  • এর স্থপতি ছিলেন ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শাফি।
Content added By

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

  • শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত।
  • ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী নির্বিচারে এদেশের সূর্যসন্তানদের হত্যা করে গণকবর দেয়।
  • ১৯৭২ সালের ২২ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ সৌধটি উদ্বোধন করেন।
  • এর স্থপতি মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি
Content added || updated By

শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন

  • শিখা অনির্বাণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ।
  • ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় এটি অবস্থিত।
  • যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈনিকদের স্মৃতিকে জাতির জীবনে চির উজ্জ্বল করে রাখার জন্য এই স্মৃতিস্তম্ভে সার্বক্ষণিকভাবে শিখা প্রজ্জ্বলন করে রাখা হয়।
  • শিখা চিরন্তন রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত একটি স্মরণ স্থাপনা।
  • ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই স্থানটিতে দাড়িয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদান করেন।
Content added By
ঢাকা সেনানিবাসে ( Dhaka Cantonment )
গাজীপুরে (Gazipur)
মেহেরপুরে (Meherpur)
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (Suhrawardy Uddyan )
ঢাকার চন্দ্রিমা উদ্যানে
ঢাকার বলধা গার্ডেনে
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
ঢাকা সেনানিবাসে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
রমনা পার্কে
জাতীয় উদ্যানে
  • মহান মুক্তিযুদ্ধের অসামান্য আত্মত্যাগের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী।
  • মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য।
  • শিল্পী আব্দুর রাজ্জাক জাগ্রত চৌরঙ্গীর ভাস্কর।
  • ১৯৭৩ সালে এটি নির্মাণ করা হয়।
  • জয়দেবপুর চৌরাস্তার সড়কদ্বীপে দৃষ্টি নন্দন এই স্থাপত্যকর্মটি স্থাপন করা হয়।
Content added By
  • অপরাজেয় বাংলা ঢাবি কলাভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য।
  • ১৯৭৩ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
  • ১৯৭৯ সালে এর উদ্বোধন করা হয়।
  • এটি নির্মাণ করেন মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর- সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ ।
  • কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলার নারী-পুরুষের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও বিজয়ের প্রতীক।
  • ৬ ফুট বেদির নির্মিত এ ভাস্কর্যটির উচ্চতা ১২ ফুট।
Content added By
জয়নুল আবেদীন
আবদুল্লাহ খালেদ
দেবদাস চক্রবর্তী
হামিদুর রহমান
জয়নুল আবেদীন
আবদুল্লাহ খালিদ
দেবদাস চক্রবর্তী
হামিদুর রহমান
জয়নুল আবেদীন
আবদুল্লাহ খালিদ
দেবদাস চক্রর্তী
হামিদুর রহমান
লুই কান
নিতুন কুন্ডু
শামীম সিকদার
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ
একটি পুস্তকের নাম
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী ভাস্কর্য
একটি সড়কের নাম
একটি চলচ্চিত্র

স্বোপার্জিত স্বাধীনতা

  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি.এস.সি সড়কদ্বীপে রয়েছে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা অবস্থিত।
  • ১৯৮৮ সালের ২৫ মার্চ এ ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করা হয়।
  • ভাস্কর্যের নির্মাতা চারুকলা ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক শামীম শিকদার।
Content added By

স্বাধীনতা সংগ্রাম

  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডের সড়ক মোড়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যটি নির্মিত হয়েছে।
  • এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ভাস্কর্য।
  • এ ভাস্কর্যের নির্মাতা- শামীম শিকদার।
  • ১৯৯৯ সালের ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।
  • বাঙালির ইতিহাসে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন পর্যন্ত সমস্ত বীরত্বকে ধারণ করে তৈরি করা হয়েছে এ ভাস্কর্য।
Content added By
  • জাহাঙ্গীরনগর ১৯৯০ সালের ২৬ মার্চ নির্মিত হয়েছিল- সংশপ্তক।
  • ভাস্কর- ছিলেন হামিদুজ্জামান খান।
  • অবস্থান- জাবি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে সামনে এক পায়ে ভর করে দাঁড়ানো।
  • এ ভাস্কর্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যুদ্ধে শত্রুর আঘাতে এক হাত এক পা হারিয়েও রাইফেল হাতে লড়ে যাচ্ছেন দেশ মাতৃকার বীরসন্তান।
  • যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনেও লড়ে যান যে অকুতোভয় বীর সেই সংশপ্তক।
Content added By
  • শাবাশ বাংলাদেশ বাংলাদেশের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে অন্যতম।
  • এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য ।
  • এর স্থপতি শিল্পী নিতুন কুণ্ডু।
  • এই ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
  • ১৯৯২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি জাহানারা ইমাম ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।

Content added By
  • ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য বিজয়-৭১।
  • মহান মুক্তি সংগ্রামে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মূর্ত প্রতীক
  • বিখ্যাত ভাস্কর্য শিল্পী শ্যামল চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে ২০০০ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয় ।
Content added By
  • ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নাম- বিজয় কেতন।
  • এর মূল ফটকে অবস্থিত ভাস্কর্যটির নামও- বিজয় কেতন।
  • এই ভাস্কর্যে রয়েছে সাতজন মুক্তিযোদ্ধা, এদের একজন হলেন পতাকাবাহী নারী।
Content added By

ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন

Please, contribute to add content into ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন.
Content
  • উয়ারী ও বটেশ্বর নরসিংদীর বেলাব উপজেলায় অবস্থিত দুটি পাশাপাশি গ্রাম ।
  • চার খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মৌর্য যুগে এখানে একটি সভ্যতার যাত্রা শুরু হয়।
  • পুণ্ড্রনগরে সভ্যতা গড়ার কিছু আগে এখানে নগর সভ্যতা নির্মাণ করা হয়েছিল।
  • প্রত্নতাত্বিকগণ উয়ারী বটেশ্বরকে টলেমির ‘সৌনাগড়া' বলে উল্লেখ করেছেন।
  • এখানে প্রাপ্ত চারটি পাথরে নিদর্শন প্রস্তর যুগের বলে মনে করা হয়।
  • ২০১০ সালে আবিষ্কৃত হয় ১৪০০ বছরের প্রাচীন ইট নির্মিত বৌদ্ধ পদ্মমন্দির ।
  • ১৯৩০ সালের দিকে স্থানীয় স্কুল শিক্ষক মোহাম্মদ হানিফ পাঠান প্রথম উয়ারি বটেশ্বরকে সুধী সমাজের নজরে আনেন। ২০০০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ববিভাগের উদ্যোগে শুরু হয় এর প্রথম খনন কাজ । খনন কাজের নেতৃত্ব দেন বিভাগের প্রধান- সুফী মোস্তাফিজুর রহমান।
Content added By
গ্রামের নাম
নদীর নাম
বইয়ের নাম
বইয়ের নাম
  • সোনারগাঁও বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
  • ঈসা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামানুসারে সোনারগাও এর নামকরণ করা হয়।
  • সোনারগাঁও এর পানাম নগরী উনিশ শতকে উচ্চবিত্ত ব্যবসায়ীদের বাসস্থান ছিল ।
  • সোনারগাঁর দর্শনীয় স্থান- সোনাবিবির মাজার, পাঁচবিবির মাজার, পাঁচপীরের মাজার, গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের মাজার, হোসেন শাহ নির্মিত একটি সদৃশ্য মসজিদ, ঈসা খাঁর স্মৃতি বিজড়িত লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর, গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড ইত্যাদি।
Content added By
  • বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে লালবাগ কেল্লা মুঘল আমলের ঐতিহাসিক নিদর্শন।
  • এটি পুরোনো ঢাকার লালবাগে অবস্থিত একটি দুর্গ।
  • এই কেল্লার পূর্ব নাম- আওরঙ্গবাদ দুর্গ।
  • সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র শাহজাদা মোহম্মদ আযম শাহ ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। সুবেদার শায়েস্তা খাঁর আমলে এর নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকে। তার কন্যা পরিবিবি (প্রকৃত নাম হরান দুখত) এর মৃত্যুর পর ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।
  • কেল্লা এলাকাতে পরিবিবির সমাধি অবস্থিত। কেল্লার উত্তর-পশ্চিমাংশে বিখ্যাত শাহী মসজিদ অবস্থিত।
Content added By
সম্রাট জানাঙ্গীর
সম্রাট আকবর
সম্রাট শাহজাহান
সম্রাট আজম শাহ
আমেনা বেগম
জীনাত মহল
মমতাজ বেগম
পরী বিবি
নূরজাহান
হুমায়ুনের দুর্গ
আওরঙ্গবাদ দুর্গ
বাবরের দুর্গ
আকবরের দুর্গ
  • বড় কাটরা (১৬৪১) এবং ছোট কাটরা (১৬৬৩) ঢাকার চকবাজারে অবস্থিত।
  • শাহসুজার নির্দেশে আবুল কাসেম বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে এই ইমারতটি নির্মাণ করেন।
  • তিনি প্রশাসনিক কাজে ব্যবহারের জন্য নির্মাণ করেন।
  • ছোট কাটরা ঢাকার চকবাজারে অবস্থিত শায়েস্তা খাঁর আমলে তৈরি একটি ইমারত।
Content added By
  • হোসেনি দালান বা ইমাম বাড়া ঢাকা শহরের বকশিবাজারে একটি শিয়া উপাসনালয় ।
  • মুঘল সম্রাট শাহজাহানের আমলে এটি নির্মিত হয়।
  • হিজরী ১০৫২ সনে সৈয়দ মীর মুরাদ এটি নির্মাণ করেন।
Content added By

রাজশাহীর বড়কুঠি

  • এটি প্রথমে ওলন্দাজ বা ডাচদের ব্যবসা কেন্দ্র ছিল।
  • অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমে এটি নির্মিত হয় বলে ধারনা করা হয়।
  • বড়কুঠি বাংলাদেশের রাজশাহী অঞ্চলের সর্বপ্রাচীন এবং সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইমারত।
Content added By
ইংরেজ আমলে
ডাক আমলে
রানী ভবানীর আমলে
শায়েস্তা খান
ইংরেজ আমলে
ডাক আমলে
রানী ভবানীর আমলে
শায়েস্তা খান
ফরাসিদের
ইংরেজদের
ওলন্দাজদের
পর্তুগিজদের
  • দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ী নাটোর জেলায় অবস্থিত দিঘাপাতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান।
  • এটি বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের উত্তরাঞ্চলীয় সচিবালয়।
  • ১৭৪৩ সালে রাজা দয়ারাম রায় এটি নির্মাণ করেন।
  • ১৯৬৭ সালে তৎকালীন গভর্নর মোনায়েম খান, বাসভবন হিসাবে উদ্বোধন করেন।
  • ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই রাজবাড়ীর নামকরণ করেন উত্তরা গণভবন।
Content added By
  • আহসান মঞ্জিল ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ ছিল।
  • এটি বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ঢাকার কুমারটুলিতে অবস্থিত।
  • মুঘল আমলের জমিদার শেখ এনায়েতউল্লাহ এ প্রাসাদটি তৈরি করেন।
  • নবাব আব্দুল গণি নিজ পুত্র আহসানউল্লাহর নামানুসারে আহসান মঞ্জিল নামকরণ করেন।
  • ১৮৯৭ সালে ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি হয়।
  • ১৯০৬ সালে আহসান মঞ্জিলে অনুষ্ঠিত এক সভায় মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • ১৯৯২ সালে আহসান মঞ্জিলকে আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়।
Content added By
নবাব কুতুব উদ্দিন
নবাব হাফিজুর রহমান।
নবাব আবদুল গণি
নবাব আবদুল লতিফ
নবাব সিরাজদ্দৌলা।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার

  • ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কারাগার ।
  • মুঘল আমলে সুবাদার ইব্রাহিম খান বর্তমান ঢাকার চক বাজারে একটি দুর্গ নির্মাণ করেন ।
  • ব্রিটিশ শাসনামলে (১৭৮৮ সালে) দুর্গটি কারাগারে রূপান্তর করা হয়।
  • সম্প্রতি ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের রাজেন্দ্রপুরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার স্থানান্তর করা হয়।
Content added By
  • কার্জন হল ঢাকার একটি ঐতিহাসিক ভবন।
  • ১৯০৪ সালে ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় কার্জন এর ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন।
  • এটি নির্মিত হয় ঢাকা কলেজের পাঠাগার হিসাবে।
  • ১৯২১ সাল হতে ঢাবি বিজ্ঞান বিভাগের একটি একাডেমিক ভবনে পরিণত হয় কার্জন হল ।
Content added By
  • বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সরকারী বাসভবন বঙ্গভবন।
  • বঙ্গভবন ঢাকার দিলকুশা এলাকায় অবস্থিত।
  • ১৯০৫ সালে পূর্ববঙ্গ ও আসামের সরকার এ স্থানটি কিনে প্রাসাদসম বাড়ি তৈরি করে।
  • এটি ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে 'গভর্নর হাউস' নামে পরিচিত ছিল।
  • ১৯৭২ সালে ১২ জানুয়ারি গভর্নর হাউজের নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়।
  • একইদিনে আবু সাঈদ চৌধুরী বাংলাদেশের প্রথম সাংবিধানিক রাষ্ট্রপতি হন এবং স্থানটিকে রাষ্ট্রপতির ভবন হিসেবে ব্যবহার শুরু করেন।
Content added By
  • কমনওয়েলথ সমাধি ২টি চট্টগ্রামে ও কুমিল্লাতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৪১-১৯৪৫) খ্রিস্টাব্দ।
  • বার্মায় সংঘটিত যুদ্ধে ৪৫০০০ কমনওয়েলথ সৈনিক নিহত হয়।
  • তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে তৈরি করা হয় রণ সমাধিক্ষেত্র (War cemetery) ।
  • বাংলাদেশে ২টি কমনওয়েলথ সমাধি- একটি চট্টগ্রামে এবং অপরটি কুমির ময়নামতিতে।
Content added By
চট্রগ্রাম ও কুমিল্লা
কুমিল্লা ও লক্ষিপুর
ঢাকা ও গাজীপুর
কোনটি নয়
  • তিন নেতার মাজার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (শাহবাগ থানা) এলাকায় অবস্থিত।
  • স্বাধীনতা পূর্ব বাংলার তিন বিখ্যাত নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, খাজ নাজিমুদ্দিন এবং শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকের কবরের উপর নির্মিত ঢাকার অন্যতম গ্রিক স্থাপত্য নিদর্শন।
Content added By
  • মৌর্য ও গুপ্ত রাজধানী বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত মহাস্থানগড়।
  • বাংলার প্রাচীনতম জনপদ ছিল পুণ্ড্র বা পৌণ্ড্র।
  • পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রনগর।
  • পুণ্ড্রদের আবাসস্থলই পুণ্ড্র বা পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত।
  • পুণ্ড্রনগরের বর্তমান নাম মহাস্থানগড়।
  • মৌর্য ও গুপ্ত রাজবংশের প্রাদেশিক রাজধানী ছিল।
  • মহাস্থানগড়ে একটি ব্রাহ্মী লিপি (বাংলার প্রাচীনতম শিলালিপি) পাওয়া গেছে।
  • সম্রাট অশোক নির্মিত বৌদ্ধ স্তম্ভ যা বেহুলার বাসর ঘর নামে পরিচিত।
  • ১৮০৮ সালে বুকানন হ্যামিল্টন সর্বপ্রথম এ বৈরাগীর ভিটা স্থানটি আবিষ্কার করেন।
  • ১৮৭৯ সালে কানিংহাম এ স্থানটিকে পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী হিসাবে সনাক্ত করেন।
  • মহাস্থানগড়ের দর্শনীয় স্থান- শাহ সুলতান বলখীর মাজার, পরশুরামের প্রাসাদ, খোদার পাথর ভিটা, বৈরাগীর ভিটা, গোবিন্দ ভিটা, লক্ষীন্দরের মেধ, কালীদহ সাগর, পদ্মাদেবীর বাসভবন ইত্যাদি।
Content added By
Please, contribute to add content into বিহার ও মন্দির.
Content

বিভিন্ন বিহার পরিচিতি

Please, contribute to add content into বিভিন্ন বিহার পরিচিতি.
Content
  • ধর্মপাল নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলা পাহাড়পুরে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন।
  • বিহারটির নাম ছিল সোমপুর বিহার। অষ্টম শতাব্দীতে ধর্মপাল এটি নির্মাণ করেন।
  • ভারতীয় উপমহাদেশে প্রত্নতাত্ত্বিক বৃহত্তম বৌদ্ধবিহারের নাম- সোমপুর বিহার।
  • সত্য পীরের ভিটা সোমপুর বিহারের একটি উল্লেখযোগ্য স্থান।
  • সোমপুর বিহারে বাগদাদের খলিফা হারুন-অর রশিদের আমলের রৌপ্য মুদ্রা পাওয়া গেছে
  • ১৮০৭-১৮১২ সালের মধ্যে কোনো এক সময়ে বুকানন হ্যামিল্টন পাহাড়পুর পরিদর্শন করেন। এটি ছিল পাহাড়পুরের প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক পরিদর্শন। সেই সূত্র ধরে ১৮৭৯ সালে কানিংহাম এই বিশালকীর্তি আবিষ্কার করেন।
Content added By
বিদ্যাশিক্ষার কেন্দ্রস্থল
শিল্প সংস্কৃতির লালন কেন্দ্র
রাজধানীর সৌন্দর্য
কোনোটিই নয়
  • কুমিল্লার বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থান ময়নামতি (Moynamoti)।
  • ময়নামতির পূর্ব নাম ছিল রোহিতগিরি।
  • এলাকাটি প্রকৃতপক্ষে একটি প্রাচীন নগরী এবং বৌদ্ধ বিহারের অবশিষ্টাংশ।
  • সপ্তম-দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে এই নগরী ও বিহারগুলো নির্মিত হয়েছিল।
  • রাজা মানিকচন্দ্রের স্ত্রী রানী ময়নামতির নামানুসারে এ স্থানের নামকরণ করা হয়।
  • ময়নামতি জয়কর্মান্তবসাক নামক একটি প্রাচীন নগরীর ধ্বংসাবশেষ।
  • উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো- শালবন বিহার, আনন্দ বিহার, ভোজ বিহার, লালমাই পাহাড়, কুটিলা মুড়া, ইটাখোলা মুড়া, রূপবান মুড়া, চারপত্র মুড়া, রানির বাংলো ইত্যাদি।
Content added By
  • প্রখ্যাত বৌদ্ধ ধর্মপ্রচারক ও পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর জন্মস্থান প্রাচীন বিক্রমপুর বা বর্তমান মুন্সিগঞ্জ জেলার বজ্রযোগিণী গ্রামে একটি বৌদ্ধ বিহারের সন্ধান পাওয়া গেছে।
  • ইতিহাসবিদেরা এতদিন যে বিক্রমপুর বিহারের কথা বলেছেন, এটি সেই বিহার।
  • প্রাক-মধ্যযুগীয় এ স্থাপনাটি খ্রিষ্টীয় অষ্টম বা নবম শতকে নির্মিত ।
  • এই মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি উপজেলার নাটেশ্বর গ্রামে আবিষ্কৃত হয় প্রাচীন বাংলার বৌদ্ধদের স্মৃতিচিহ্ন নাটেশ্বর দেওল (দেবালয়)।
  • এ দেওল বৌদ্ধদের বিহার বা বেশ কয়েকটি মন্দিরের সমষ্টি বলে ধারণা করা হয় ।
Content added By
  • কুমিল্লার ময়নামতিতে খননকৃত সব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম প্রধান। বি
  • হারটির আশপাশে এক সময় শাল-গজারির ঘন বন ছিল বলে এ বিহারটির নামকরণ হয়েছিল শালবন বিহার।
  • এর সন্নিহিত গ্রামটির নাম শালবনপুর।
  • শালবন বিহারের ছয়টি নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ পর্বের কথা জানা যায়।
  • চতুর্থ ও পঞ্চম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ও সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয় নবম-দশম শতাব্দীতে।
Content added By
  • আনন্দবিহার বাংলাদেশের অন্যতম সমৃদ্ধ ও প্রাচীন একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
  • এটি কুমিল্লা জেলার সদর উপজেলার অন্তর্গত কোটবাড়ি এলাকায় অবস্থিত। এই অঞ্চলটি প্রসিদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ময়নামতীর অন্তর্ভুক্ত।
  • ময়নামতীতে আবিষ্কৃত প্রাচীন সৌধমালার মধ্যে আনন্দবিহার বৃহত্তম।
Content added By

সীতাকোট বিহার বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি বৌদ্ধ বিহার ।

Content added By

ঢাকেশ্বরী মন্দির

  • ঢাকেশ্বরী মন্দির ঢাকা শহরের একটি সুপ্রাচীন মন্দির।
  • পলাশী ব্যারাক এলাকার নিকটবর্তী ঢাকেশ্বরী রোডে অবস্থিত।
  • জনশ্রুতি অনুযায়ী বল্লাল সেন দ্বাদশ শতাব্দীতে এটি নির্মাণ করেন।
  • মন্দির অঙ্গনে প্রবেশের জন্য রয়েছে একটি সিংহদ্বার।
  • সিংহদ্বারটি নহবতখানা তোরণ নামে বিশেষ পরিচিত ।
Content added By

কান্তাজীউ মন্দির

  • কান্তাজীউ মন্দির কান্তাজীউ মন্দির বা কান্তনগর মন্দির দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার ঢেঁপা নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন মন্দির।
  • তিনতলা বিশিষ্ট এ মন্দিরে নয়টি চূড়া বা রত্ন ছিল তাই এটি নবরত্ন মন্দির নামে পরিচিত।
  • মহারাজা প্রাণনাথ রায় নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং তাঁর পোষ্যপুত্র রামনাত ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ কাজ শেষ করেন।
Content added By

প্রাচীন ও বিখ্যাত মসজিদ

Please, contribute to add content into প্রাচীন ও বিখ্যাত মসজিদ.
Content

বিনত বিবির মসজিদ

  • বিনত বিবির মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৪৫৭ সালে।
  • প্রাক-মুঘল আমলে নির্মিত ঢাকা শহরের প্রাচীনতম মসজিদ ।
  • সুলতান নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহের আমলে মুসাম্মত বখত বিনত বিবি নির্মাণ করেন।
Content added By
  • ছট সোনা মসজিদ ১৪৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানায় অবস্থিত।
  • সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহের আমলে নির্মিত ।
Content added By
  • কুসুম্বস মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫৫৮ সালে।
  • নওগাঁ জেলার মান্দা থানার কুসুম্বা গ্রামের একটি প্রাচীন মসজিদ।
  • শুর বংশের শাসক গিয়াসউদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে তৈরী।
Content added By

সাত গম্বুজ মসজিদ

  • সাত গম্বুজ মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৮০ সালে।
  • সাতগম্বুজ ঢাকার জাফরাবাদ এলাকায় অবস্থিত।
  • মসজিদে চারটি মিনার ও তিনটি গম্বুজে মিলে সাত, তাই নামকরণ সাত গম্বুজ।
  • মসজিদ মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খাঁর আমলে তার পুত্র উমিদ খাঁ নির্মাণ করে।
Content added By
Content updated By
  • পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত রোডে অবস্থিত।
  • ১৮ শতকের শেষের দিকে নির্মিত হয়।
  • মীর্জা গোলাম পীর (অন্য নাম মীর্জা আহমদ জান) এটি নির্মাণ করেন।
Content added By

বায়তুল মোকাররাম

  • বায়তুল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬০ সালে।
  • ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত।
  • বাংলাদেশের জাতীয় এবং বৃহত্তম মসজিদ।
  • মসজিদটির স্থপতি আবুল হোসেন মোহাম্মদ থারিয়ানী।
Content added By

লালবাগ শাহী মসজিদ

  • প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭০৩ সালে।
  • ঢাকার লালবাগ কেল্লার সন্নিহিত স্থানে অবস্থিত মুঘল আমলের একটি মসজিদ।
  • ফখরুখশিয়রের পৃষ্ঠপোষকতায় মসজিদটি নির্মিত হয়।
Content added By

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

Please, contribute to add content into প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন.
Content

বাংলাদেশের বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র

Please, contribute to add content into বাংলাদেশের বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র.
Content

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বসেরা সমুদ্রসৈকত। পাহাড়ঘেরা কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্রসৈকত, এর দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল)। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য কক্সবাজার আদর্শ জায়গা কারণ, এখানে শাহপরীর দ্বীপ, কুবদিয়া বাতিঘর, ছেড়া দ্বীপ, ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক, সোনাদিয়া দ্বীপ, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, ইনানী সমুদ্র সৈকত, মেরিন ড্রাইভ, রামু রাবার বাগান ও মহেশখালী ছাড়াও এখানে অনেক প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে।

Content added By

সেন্টমার্টিন হলো বিশ্বের অন্যতম প্রবাল দ্বীপ। সেন্টমাটিন দ্বীপ ডাবের জন্য বিশেষভাবে বিখ্যাত। আপনি সেন্টমার্টিনে পাবেন সুমিষ্ট ডাবের পানি আর শাঁস। অপূর্ব সুন্দর সেন্টমার্টিনের অপর নাম নারিকেল জিঞ্জিরা। এর আয়তন মাত্র ৮ বর্গ কিলোমিটার।

Content added By

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা রাঙামাটি। কাপ্তাই লেকের বুকে ভেসে থাকা ছোট্ট এর জেলা শহর আর আশপাশে সর্বত্রই রায়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্যময় স্থান: যেমন। কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবন বিহার, শুভলং ও হাজাছড়া বর্ণা, সাজেক ভ্যালি, বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র ও কর্ণফুলি কাগজ কল। এখানকার জায়গাগুলো বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রূপে সাজে। কবে বর্ষার সাজ একেবারেই অন্যরূপ।

Content added By

সৃষ্টিকর্তা অপার সৌন্দর্যে সাজিয়েছেন খাগড়াছড়িকে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালি, চেঙ্গি ও মাইনি উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্রতা। যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। ভ্রমণবিলাসীদের জন্য আদর্শ স্থান। খাগড়াছড়ি পুরোপুরি পাহাড়ি এলাকা। এখানে আলুটিলা রহস্যময় গুহা, রিছাং ঝরনা, মহালছড়ি হ্রদ, রামগর লেক ও চাবাগানসহ পাহাড়ি অদ্ভুত সৌন্দর্য উপভোগ করার স্থান ।

Content added By

বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে বাকলাই ঝরনা, বগা লেক, বুদ্ধ ধাতু জাদি, চিম্বুক পাহাড় রেঞ্জ, চিনরি ঝিরি করনা, ফাইপি ঝরনা, জাদিপাই ঝরনা, কেওকারাডং, নাফাম, রেমাক্রি, নীলাচল, নীলগিরি, থানচি, পতংঝিরি ঝরনা, প্রান্তিক লেন, রাজবিহার, উজানিপারা বিহার, রিজুক ঝরনা, সাংগু ইত্যাদি।

Content added By

দীঘিনালা উপভোগ বিহার, সাজেক ভেলী যাওয়ার পথে অবস্থিত খুব সুন্দর এবং শান্ত স্নিগ্ধ একটি জায়গা । এর ভিতরে প্রবেশের পর দুটি মন্দির দৃশ্যমান হবে। একটিতে বুদ্ধের একটি বড় মূর্তি আছে এবং অন্যটিতে রাঙ্গামাটি বিহারের ভাঙে নামের এক স্থানীয়র দুটি মূর্তি আছে।

Content added By

বাংলাদেশের যে কয়েকটি অঞ্চলে চা-বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেটের চায়ের রং, স্বাদ এবং সুতে অতুলনীয়। রূপকন্যা হিসেবে সারা দেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। এছাড়াও লালাখাল, তামাবিল, রাতারগুল, বিছানাকান্দি ইত্যাদি সিলেটের পর্যটন শিল্প।

Content added By

সিলেটের পর্যটন স্বর্গ। দেশের সীমান্তঘেরা পাঘরের বিছানা ও মেঘালয় পাহাড় থেকে আসা ঠাণ্ডা পানি পাশেই পাহাড়ি সবুজের সমারোহ। ছোট বড় পাথরের ওপর দিয়ে ছুটে আসা স্বচ্ছ পানির স্রোতধারা বিছানাকান্দিতে সৃষ্টি করেছে এক মনোরম পরিবেশ ।

Content added By

রাঙ্গামাটিতে এর অবস্থান হলেও যেতে হয় খাগড়াছড়ি হয়ে। খাগড়াছড়ি শহর থেকে দীঘিনালা, তারপর বাঘাইহাট হয়ে সাজেক। করাটাই অপূর্ব, আশপাশের দৃশ্যও মনোরম। পথের দুই পাশে লাল-সবুজ রঙের বাড়ি ও পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে উঠে মেঘের মেলা ।

Content added By
খাগড়াছড়ি
বান্দরবান
রাঙামাটি
কক্সবাজার

রংরাং পাহাড়ের চূড়ায় না উঠলে রাঙামাটির সৌন্দর্য অপূর্ণ থেকে যাবে। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে মোহনীয় কর্ণফুলী। বরকল ও জুরাছড়ি উপজেলায় এর অবস্থান। চারপাশের এমন সব সৌন্দর্য চোখের সামনে চলে আসবে যদি রংরাং চূড়ায় উঠা যায়।

Content added By

বান্দরবানের মংপ্রু পাড়ায় ঝরনাটির অবস্থান। দুই বিশাল পাহাড়কে পাহারায় রেখে পাথুরে জলের ধারা বয়ে দিচ্ছে এই ঝরনা। পাহাড়ের মেয়ে উঠতেই বদলে যাবে দৃশ্যপট। ঝরনাগুলো পুরো এলাকাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সাদাটে কুয়াশার চাদরে।

Content added By

নীলগিরি দেশের সর্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। বান্দরবানের থানচি উপজেলায় এর অবস্থান। মেঘের সঙ্গে মিতালি করে এখানে মেঘ ছোঁয়ার সুযোগ রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নীলগিরিতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অপরূপ।

নিলাচল ও শুভ্রনীলা বান্দরবান জেলার প্রবেশমুখেই অবস্থিত। ১৭০০ ফুট উচ্চতার এই পর্যটনস্থানগুলোতে সবসময়ই মেঘের খেলা চলে। এ পাহাড়ের ওপর নির্মিত এ দুটি পর্যটনকেন্দ্র থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার দৃশ্য দেখতে খুবই মনোরম।

Content added By

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিলের নাম চলনবিল। পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এটি। বর্ষার সুন্দরী বলা চলে ৩ জেলাজুড়ে (পাবনা- নাটোর, সিরাজগঞ্জ) বিস্তৃত এ বিল। বর্ষায় কানায় কানায় পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে রূপের পসরা সাজিয়ে বসে ৮০০ বর্গমাইলের এই বৃহৎ বিল।

Content added By
সিলেট
রাজশাহী-পাবনা
ময়মনসিংহ
যশাের-কুষ্টিয়া

ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বগুড়ায় অবস্থিত। পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী ছিল বর্তমান বগুড়া মহাস্থানগড়। মৌর্য, গুপ্ত, পাল এবং সেন আমলেও বহুড়ার বিশেষ প্রশাসনিক গুরুত্ব ছিল। করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে এটির অবস্থান।

Content added By
চন্দ্রদ্বীপ
সুবর্ণগ্রাম
সিংহজানী
পুন্ড্রবর্ধন

রাঙামাটি জেলার সর্বাপেক্ষা আকর্ষণীয় জায়গাগুলোর মধ্যে শুভলং ঝরনা একটি। এই ঝরনা দেখতে সর্বক্ষণ পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকে। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসে ঝরনাটি পতিত হয়েছে কাপ্তাই লেকে। শুভলংয়ের কাছে যেতে বাধা নেই, ফলে ঝর্ণার রূপ মাধুর্য প্রাণভরে উপভোগ করা যায়।

Content added By

ঘন জঙ্গলের বুক চিঁড়ে চলে গেছে পাহাড়ি রাস্তা। দুই পাশে সারি সারি গাছ। তার মধ্য দিয়ে মধ্যদুপুর কিংবা সোনাঝরা সকালঅথবা বিকালের নরম আলো লাউয়াছড়াকে করেছে আরও মোহনীয়। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত এই বন।

Content added By

বাংলার দার্জিলিং খ্যাত দেশের তৃতীয় বৃহত্তম পর্বত। বান্দরবানের চিম্বুক সারা দেশেই পরিচিত নাম। চিম্বুক যাওয়ার রাস্তার দুই পাশের পাহাড়ি দৃশ্য ও সাঙ্গু নদীর দৃশ্য খুবই মনোরম। পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে দেখা যাবে মেঘের ভেলা সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ২৫০০ ফুট উঁচু এ পাহাড়।

Content added By
চিম্বুক পাহাড়
আলুটিয়া পাহাড়
তাজিংডং পাহাড়
কেওক্রাডং পাহাড়

ষাট গম্বুজ মসজিদ

ষাট গম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত ষাট গম্বুজ মসজিদ, এটি বৃহত্তম মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত হয়। খান জাহান আলি (উলুঘ খান) এটি নির্মাণ করেন ১৫০০ শতাব্দীতে। মসজিদটির মোট গম্বুজ সংখ্যা ৮১ টি ।

Content added By

কুয়াকাটা / সাগরকন্যা

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটা। কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্রসৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্যোদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়ে যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা মসন্দেহে দারুণ ব্যাপার। এছাড়াও তার আইল্যান্ড, শুঁটকি পল্লী, গঙ্গামতির জঙ্গল, ফাতরার বন, সীমা বৌদ্ধ মন্দিরসহ ইত্যাদি স্পট।

Content added By
কুয়াকাটা
কক্সবাজার
সেন্টমার্টিন
মহেশখালী

বাংলাদেশের অংশ ৬,০১৭ বর্গ কি.মি.আয়তনের সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ, দীর্ঘতম লবণাক্ত জলাভূমি এবং জীব বৈচিত্রে সমৃদ্ধ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইকোসিস্টেম। এখানে ৩৩৪ প্রজাতির উদ্ভিদ এবং ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী বিদ্যমান, যার মধ্যে আছে ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ, ৩১৫ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং বিশ্ববিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার। প্রধান সরীসৃপ জাতিগুলোর মধ্যে আছে নোনা পানির কুমির, অজগর, গোখরা, গুইসাপ, সামুদ্রিক সাপ, গিরগিটি, কচ্ছপ এবং অন্যান্য প্রায় ৩০ প্রজাতির সাপ সুন্দরবনে পাওয়া যায়। জলাভূমি হিসাবে রামসার এলাকার সকল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকায় সুন্দরবনকে ১৯৯২ সালে ৫৬০ তম রামসার এলাকা হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষণা করে।

Content added By

বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি গ্রাম। এটি এক অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। সাদা মাটি পানির রঙকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তোলে।

Content added By
Please, contribute to add content into হাতির ঝিল.
Content

ইউনেস্কো ঘোষিত ঐতিহ্য

বিশ্ব ঐতিহ্য (৩টি)

  • ষাট গম্বুজ মসজিদ (বাগেরহাট)
  • পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার (নওগাঁ)
  • সুন্দরবন (১৯৯৭)

বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য (১ টি)

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ (৩০ অক্টোবর, ২০১৭)

অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য (৪টি)

  • বাউল সঙ্গীত
  • জামদানি
  • মঙ্গল শোভযাত্রা
  • শীতলপাটি

রামসার ঘোষিত জলাশয় (২টি)

  • টাঙ্গুয়ার হাওর
  • সুন্দরবন
Content added By

আরও দেখুন...

বাংলাদেশের স্থাপত্য ভাস্কর্য ভাস্কর্য, টেরাকোটা, পটচিত্র, স্কেচ বাংলাদেশের বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ রায়েরবাজার বধ্যভূমি শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন জাগ্রত চৌরঙ্গী অপরাজেয় বাংলা স্বোপার্জিত স্বাধীনতা স্বাধীনতা সংগ্রাম সংশপ্তক শাবাস বাংলাদেশ বিজয়-৭১ বিজয় কেতন ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন উয়ারী বটেশ্বর সোনারগাঁও লালবাগ কেল্লা কাটরা মসজিদ হুসেনি দালান রাজশাহীর বড়কুঠি উত্তরা গণভবন আহসান মঞ্জিল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কার্জন হল বঙ্গভবন কমনওয়েলথ সমাধি তিন নেতার মাজার পুণ্ড্রনগর বিহার ও মন্দির বিভিন্ন বিহার পরিচিতি সোমপুর বিহার ময়নামতি বিহার অতীশ দীপঙ্কর শালবন বিহার আনন্দ বিহার সীতাকোট বিহার মন্দির ঢাকেশ্বরী মন্দির কান্তাজীউ মন্দির প্রাচীন ও বিখ্যাত মসজিদ বিনত বিবির মসজিদ ছোট সোনা মসজিদ কুসুম্বা মসজিদ সাত গম্বুজ মসজিদ তারা মসজিদ বায়তুল মোকাররাম লালবাগ শাহী মসজিদ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বাংলাদেশের বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র কক্সবাজার সেন্টমার্টিন রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি বান্দরবান দীঘিনালা বিহার সিলেট বিছানাকান্দি সাজেক রঙরাং পাহাড় বোল্ডিং খিয়াং নীলগিরি চলনবিল মহাস্থানগড় শুভলং ঝরনা লাউয়াছড়া বন চিম্বুক পাহাড় ষাট গম্বুজ মসজিদ কুয়াকাটা / সাগরকন্যা সুন্দরবন বিরিশিরি হাতির ঝিল ইউনেস্কো ঘোষিত ঐতিহ্য

Promotion

Promotion